বন্যা অত্যন্ত সঙ্কটজনক পরিস্থিতির তৈরি হয়েছে। ডিভিসি র জলাধারগুলি জল ছাড়া শুরু করেছে। সাত জেলার নিচু এলাকা থেকে মানুষজনের সরানোর নির্দেশ দিয়েছে নবান্ন।
উদ্বেগ তৈরি হয়েছে আরামবাগে নিম্নচাপের লাগাতার বৃষ্টিপাত ও ডিভিসির ছাড়া জলে কয়েক হাজার হেক্টর কৃষি জমি জলের তলায়। মাঠের পর মাঠ ধানের ক্ষেত জলের তলায় চলে গিয়েছে। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে চাষিদের।
উত্তরে তিস্তা। উপকূলে কেলেঘাই নদী। উপচে হু হু করে জল ঢুকছে দুই জেলায়। বাঘুই নদীর জলে প্লাবিত পটাশপুরের বহু গ্রাম। রবিবার টানা বর্ষণের ফলে পড়শি রাজ্যে ভারী বৃষ্টির ফলে একাধিক জলাধার থেকে জল ছাড়া হয়েছে। তিস্তা নদীতে লাল সর্তকতা জারি হয়েছে।
Read also: সর্দি কাশিতে কাজে লাগান ঘরোয়া টোটকা
পশ্চিম বর্ধমান, বাঁকুড়া, বীরভূম, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর, হুগলি এবং হাওড়া জেলায় বন্যার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। সোমবার নবান্নে সাত জেলার প্রশাসনিক আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। ডিভিসির জল ছাড়া নিয়ে এই বৈঠকে আলোচনা হয়। জল ধরে রাখতে না পেরে তিস্তা ব্যারেজ থেকে ছাড়া হয়েছে প্রায় ৩৪৮৪ কিউমেক জল।