হৃদ্যন্ত্র ভালো রাখতে নিয়ম মেনে না চললে হৃদ্রোগের ঝুঁকি ।তবে খাওয়ার নিয়মের উপরই স্বাস্থ্য ভাল থাকে , হৃদযন্ত্র তখনই ভালো থাকে যখন ডায়েটেও ভারসাম্য বজায় থাকে। হার্টের রোগে যাতে আপনাকে ভুগতে না হয় সেজন্য জীবনযাপনে বেশ কিছু পরিবর্তন আনতে হয়, একই সঙ্গে খাওয়ার তালিকায় পরিবর্তন আনাও বিশেষ প্রয়োজন। শুধু তেল, ঘি, মশলা, মাখন খাওয়া বাদ দিলেই চলবে না। হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমাতে গেলে খাওয়ার বাছ বিচার এবং সাথে শরীরচর্চার প্রয়োজন।সেটা না করতে পারলে কোনও ভাবেই হৃদ্যন্ত্র ভাল রাখা যাবে না।তবে চলুন জেনে নিই কিছু উপকারিতা হৃদযন্ত্র ভালো রাখতে।
শাক
সবুজ শাকসব্জিতে যে কতটা পরিমাণ ভিটামিন থাকে ত কমবেশি সবারই জানা আছে।পর্যাপ্ত ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের সমৃদ্ধ উৎস হল সবুজ শাকসব্জি। তবে রাতে শাক সব্জি খাওয়া এড়িয়ে চলাই ভালো,এতে বাধাজমের সম্ভাবনা থাকে।রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে ধমনীর কার্যকারিতা বাড়িয়ে তোলে নাইট্রেট সমৃদ্ধ এই সব শাকসব্জি।
বেরি ফ্রুটসবেরি-জাতীয় ফলে প্রচুর অ্যান্থোসায়ানিন পাওয়া যায়, তা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। শুধু তা-ই নয়, এই ফলগুলি রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। রক্ত পরিশোধনেও এদের ভূমিকা অনেকটাই। তাই হার্টের খেয়াল রাখতে এই ধরনের ফল উপকারী। স্ট্রবেরি, আমলকি, ব্লুবেরি, আঙুর নিয়ম করে খেলে উপকারই পাবেন।
আপনদের জানা আছে কি বেরি-জাতীয় ফলে প্রচুর অ্যান্থোসায়ানিন পাওয়া যায়, তা মানসিক চাপ কমাতে বিশেষ সাহায্য করে। শুধু তা-ই নয়, এই ফলগুলি রোগ প্রতিরোধেও সাহায্য করে। রক্ত পরিশোধনেও এদের ভূমিকা অনেকটাই। তাই যাদের হার্টের সমস্যা আছে তাদের হার্টের খেয়াল রাখতে এই ধরনের ফল উপকারী। স্ট্রবেরি, আমলকি, ব্লুবেরি, আঙুর নিয়ম করে খেলে উপকারই পাবেন।
টোম্যাটো
টম্যাটোতে থাকে লাইকোপিন যা হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। তাই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা না থাকলে খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন টোম্যাটো।
ডার্ক চকোলেট
ডার্ক চকোলেটের ফ্ল্যাভনয়েড নামক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হার্টের খেয়াল রাখে ঠিকই, তবে ডার্ক চকোলেটে কিছুটা চিনি থাকেই। অতিরিক্ত ক্যালোরিও বহন করে। তাই প্রতি দিন ডার্ক চকোলেট খাওয়ার অভ্যাস করবেন না। মাঝে মাঝে একটা বা দুটো টুকরো খেতে পারেন।